সব
স্বাস্থ্য অধিদফতরের সাবেক মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. আবুল কালাম আজাদ বলেছেন, ‘কেউ অপরাধ করলে তার কঠোর শাস্তি হোক এটা আমি চাই। এ ব্যাপারে তদন্ত কাজে প্রয়োজনীয় সকল প্রকার সহযোগিতা করবো।’
বৃহস্পতিবার (১৩ আগস্ট) দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) তলবে দ্বিতীয় দিনের মতো দুদকের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে জিজ্ঞাসাবাদ শেষে বেরিয়ে এসে তিনি এসব কথা বলেন। রিজেন্ট হাসপাতালের সঙ্গে করোনা চিকিৎসা প্রদান সংক্রান্ত বিষয়ে দুদক কর্মকর্তারা তাকে সকাল ১০টা থেকে দুপুর আড়াইটা পর্যন্ত জিজ্ঞাসাবাদ
ডা. আবুল কালাম আজাদ বলেন, মহামারি করোনা সংক্রমণকালে মহাপরিচালকের দায়িত্ব পালন করে নিজের জীবন বিপন্ন করে এ ভাইরাস নিয়ন্ত্রণে সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালিয়েছেন। এ ব্যাপারে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় ও স্বাস্থ্য অধিদফতরের সব পর্যায়ের কর্মকর্তা-কর্মচারী এবং গণমাধ্যমের সহযোগিতার জন্য সবার প্রতি কৃতজ্ঞতা ও ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেন তিনি।
গত ৬ আগস্ট দুদকের পরিচালক মীর মো. জয়নুল আবেদীন শিবলী স্বাক্ষরিত চিঠিতে বলা হয়, স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়, স্বাস্থ্য অধিদফতর ও সিএমএসডির সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বিরুদ্ধে অনিয়ম, দুর্নীতি ও ক্ষমতার অপব্যবহারের মাধ্যমে করোনা চিকিৎসার জন্য নিম্নমানের মাস্ক, পিপিই ও অন্যান্য স্বাস্থ্য সরঞ্জামাদি ক্রয়সহ বিভিন্ন হাসপাতালে সরবরাহের নামে অন্যদের যোগসাজশে কোটি কোটি টাকা আত্মসাৎ করে অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগটি সুষ্ঠু অনুসন্ধানের স্বার্থে তার বক্তব্য নেয়ার জন্য তলব করা হয়।
দুদক পরিচালক শেখ মো. ফানাফিল্যা স্বাক্ষরিত অপর এক পত্রে অধ্যাপক ডা. আবুল কালাম আজাদকে তলব করা হয়। এই পত্রে বলা হয়, রিজেন্ট হাসপাতালের চেয়ারম্যানের প্রতারণার বিষয়ে দুদকে চলমান অনুসন্ধানের স্বার্থে তাকে তলব করা হয়েছে।
পোর্টাল বাস্তবায়নে : বিডি আইটি ফ্যাক্টরি