সব
নবান্ন উৎসব বাঙালি সংস্কৃতির একটি অবিচ্ছেদ্য অংশ। আবহমানকাল ধরে বাঙালি অধ্যুষিত জনপদে সার্বজনীন ও অসাম্প্রদায়িক এ উৎসবটি পালিত হয়ে আসছে। আর এই ঐতিহ্যবাহী সংস্কৃতিকে সংরক্ষণের লক্ষ্যে উদ্যাপিত হয় ঋতুভিত্তিক সাংস্কৃতিক আয়োজন নবান্ন উৎসব ১৪২৯।
বুধবার বিকেলে নগরীর রিকাবীবাজারস্থ কবি নজরুল অডিটোরিয়াম সংলগ্ন মুক্তমঞ্চে জেলা শিল্পকলা একাডেমীর আয়োজনে আজ ১লা অগ্রহায়ণ উদযাপিত হয় বাঙালির চিরায়ত সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য নবান্ন উৎসব।
জেলা কালচারাল অফিসার অসিত বরণ দাশ গুপ্তের সভাপতিত্বে প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন এবং মঙ্গল প্রদীপ প্রজ্জ্বলনের মাধ্যমে উৎসবের উদ্বোধন করেন সিলেটের জেলা প্রশাসক মো. মজিবর রহমান।
বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন, সিলেট জেলা প্রেসক্লাবের সভাপতি আল আজাদ, সিলেট জেলা প্রেসক্লাবের সিনিয়র সহ সভাপতি মঈন উদ্দিন,সিলেট জেলা শিশু বিষয়ক কর্মকর্তা সাইদুর রহমান ভূঞা, বাংলাদেশ আবৃত্তি সমন্বয় পরিষদের সভাপতিমন্ডলীর সদস্য মোকাদ্দেস বাবুল, সম্মিলিত সাংস্কৃতিক জোট সিলেট বিভাগীয় প্রতিনিধি শামসুল আলম সেলিম, সিনিয়র সাংবাদিক ইকরামুল কবীর, সম্মিলিত নাট্য পরিষদ সিলেটের সাধারণ সম্পাদক রজত কান্তি গুপ্ত প্রমুখ।
আবৃত্তিশিল্পী আবু বকর মো. আল আমিনের উপস্থাপনায় দলীয় সংগীত, নৃত্য ও আবৃত্তি পরিবেশনার মাধ্যমে দর্শকদের মাতিয়ে রাখেন- জেলা শিল্পকলা একাডেমির সংগীত, নৃত্য ও আবৃত্তি বিভাগ, অনির্বাণ শিল্পী সংগঠন; মৃত্তিকায় মহাকাল; সিলেট নৃত্যালয়; নৃত্যাঞ্জলী; ললিত-মঞ্জরি; নৃত্যরথ; শামীম আহমদ; সূর্য্যলাল দাস; ফকির মাহমুদা; শীতন বাবু; পল্লবী দাস মৌ ও প্রত্যাশা চৌধুরী পুষ্পা। উপস্থিত হাজারো দর্শকের মুহুর্মুহুর করতালিতে প্রশংসিত হয় শিল্পীদের সকল পরিবেশনা।
পোর্টাল বাস্তবায়নে : বিডি আইটি ফ্যাক্টরি