সব
পরিবর্তিত পরিস্থিতির মধ্যেই আগামী ১ আগস্ট এবারের ঈদুল আজহা অনুষ্ঠিত হবে। করোনাকালীন এই পরিস্থিতি বিবেচনায় নগরবাসীকে নির্ধারিত স্থানে কোরবানির পশু জবাইয়ের আহ্বান জানিয়েছে সিলেট সিটি করপোরেশন। নগরীর ২৭টি ওয়ার্ডের ৩০টি স্থানে পশু কোরবানির জন্য স্থান নির্ধারণ করা হয়েছে।
যত্রতত্র পশু কোরবানি না করে সিসিক’র নির্ধারিত স্থানসমূহে ঈদের দিন পশু কোরবানি করার আহ্বান জানিয়েছেন সিসিক মেয়র আরিফুল হক চৌধুরী। তিনি বলেন, সিসিক’র ব্যবস্থাপনায় নির্ধারিত স্থানসমূহে পশু কোরবানির জন্য উপযোগী পরিবেশ থাকবে। স্বাস্থ্যসম্মত পরিবেশে যাতে কোরবানিদাতারা তাদের পশু কোরবানি করতে পারেন সে ব্যবস্থা করা হবে। কোরবানির স্থানগুলোতে প্যান্ডেল তৈরি করে দেওয়া হবে। থাকবে পানির সুব্যবস্থা, বালতি, মগ, ত্রিপল, চাটাইসহ সহজে বর্জ্য অপসারণের সুবিধাসমূহ।
সিলেট সিটি করপোরেশনের নির্ধারিত স্থানসমূহ হলো- ১ নম্বর ওয়ার্ডে ৩০ অর্ণব, মীরের ময়দান, ২ নম্বর ওয়ার্ডে প্রহরী আ/এ পুরাতন মেডিকেল কলোনী, ৩, ১২, ১৭, ১৯, ২৪, ২৫, ২৬ ও ২৭ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলরের বাসা সংলগ্ন স্থান, ১৪ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলরের বাসা সংলগ্ন স্থান ও জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের মাঠ, ৫, ৬, ৭, ৮, ১১ ও ২৩ নম্বর ওয়ার্ডে কাউন্সিলরের কার্যালয়, ৪ নম্বর ওয়ার্ডে আম্বরখানা কলোনী মাঠ, ৯ নম্বর ওয়ার্ডে এতিম স্কুল রোডের জবাইখানা, ১০ নম্বর ওয়ার্ডে ঘাসিটুলা কলাপাড়া ওয়ার্কশপের মাঠ ও নবাব রোড পিডিবি কোয়ার্টার, ১৩ নম্বর ওয়ার্ডে কাজীরবাজার মাদ্রাসার মাঠ, ১৫ নম্বর ওয়ার্ডে শাহজালাল জামেয়া স্কুল এন্ড কলেজের মাঠ, ১৬ নম্বর ওয়ার্ডে সওদাগরটুলা মাঠ, ১৮ নম্বর ওয়ার্ডে মেয়র আরিফুল হক চৌধুরীর বাসার সামনের মাঠ (কুমারপাড়া), ২০ নম্বর ওয়ার্ডে সৈয়দ হাতিম আলী (রা) উচ্চবিদ্যালয় মাঠ, ২১ নম্বর ওয়ার্ডে সৈয়দ হাতিম (রা) সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের মাঠ, ২২ নম্বর ওয়ার্ডের ৫নং রোডের পাশে , শাহজালাল উপশহর ও ব্লক-ই খেলার মাঠ শাহজালাল উপশহর।
এসব স্থানে পশু কোরবানির পরপর বর্জ্য ব্যবস্থাপনার জন্য সিসিক’র পরিচ্ছন্নতা শাখার কর্মীরা দায়িত্বপালন করবেন। পাশাপাশি পশু কোরবানির এসব স্থানে সিসিক’র একাধিক মনিটরিং টিম কাজ করবে।
পোর্টাল বাস্তবায়নে : বিডি আইটি ফ্যাক্টরি