সব
সিলেট জেলার ১০৫ টি স্থানে বসবে অস্থায়ী পশুর হাট। শুক্রবার এমন তথ্যই জানিয়েছেন সিলেটের জেলা প্রশাসক এম কাজী এমদাদুল ইসলাম। জেলার ১৩ উপজেলার প্রতি ইউনিয়নে একটি করে অস্থায়ী কুরবানির পশুর হাট বসানো হবে। শুক্রবার বিকেলে সিলেট সদর উপজেলার খাদিমপাড়ায় ৩১ শয্যাবিশিষ্ট হাসপাতাল পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান তিনি।
জেলা প্রশাসক বলেন, করোনা পরিস্থিতির কথা বিবেচনা করে কাজিরবাজারের স্থায়ী পশুর হাট ছাড়াও নগরীর ভেতরে ৩টি স্থানে অস্থায়ী পশুর হাট বসানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে সিলেট সিটি কর্পোরেশন। এর বাইরে সিলেট শহরে অন্য কোথাও কুরবানির পশুর হাট বসানে যাবে না। সিলেট জেলার প্রতিটি ইউনিয়নে একটি করে অস্থায়ী পশুর হাট বসানোর সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছে সিলেট জেলা প্রশাসন। ১৩ উপজেলার ১০৫ টি ইউনিয়নে বসবে এই হাট। পাশাপাশি স্থায়ী পশুর হাটগুলোও উন্মুক্ত থাকবে। প্রতিটি হাটে স্বাস্থ্য বিভাগের লোকজন উপস্থিত থাকবেন। তারা স্বাস্থ্যবিধি অনুসরণের জন্য দিকনির্দেশনা দিবেন। আমরা চেষ্টা করব প্রতিটি ইউনিয়নের যে কোনো স্কুলের বড় খেলার মাঠে হাট বসানোর জন্য। যাতে সামাজিক দূরত্ব বজায় রেখে এবং স্বাস্থ্যবিধি মেনে ক্রেতার কুরবানির পশু কিনতে পারেন।
এসময় উপস্থিত ছিলেন, প্রাপ্ত বস্ত্র ও পাট মন্ত্রণালয়ের সচিব লোকমান হোসেন মিয়া, বিভাগীয় কমিশনার মো. মশিউর রহমান এনডিসি, সিলেটের সিভিল সার্জন ডা. প্রেমানন্দ মণ্ডল, সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মহুয়া মমতাজ, হাসপাতালের আরএমও ডা. আবেদা বেগম প্রমুখ।
পোর্টাল বাস্তবায়নে : বিডি আইটি ফ্যাক্টরি