সব
সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপার্সন দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার চিকিৎসার নামে হয়রানি ও উন্নত চিকিৎসার জন্য বিদেশে নিতে নিষেধাজ্ঞা এবং যুক্তরাজ্য বিএনপির সভাপতি ও বিএনপির কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য এম এ মালিকের সিলেটের তেতলী ইউনিয়নের গ্রামের বাড়িতে সন্ত্রাসী হামলা ও অগ্নিসংযোগের ঘটনায় তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছে যুক্তরাজ্য শ্রমিকদল ।
বিবৃতিতে শ্রমিকদলের সভাপতি আব্দুস সামাদ রাজ বলেন প্রতিবাদী মানুষের কণ্ঠস্বরকে স্তব্দ করতে এই ফ্যাসিস্ট সরকার গুম-খুন, হামলা-মামলা, নির্যাতন-নিপীড়নের পথকে বেচে নিয়েছে। তারই ধারাবাহিকতায় যুক্তরাজ্য বিএনপির সভাপতি এম এ মালিকের গ্রামের বাড়িতে সন্ত্রাসী হামলা ও অগ্নিসংযোগ করা হয়।
বক্তারা বলেন, আদর্শিক মোকাবিলায় ব্যর্থ হয়ে যুক্তরাজ্য বিএনপির সভাপতি এম এ মালিকের বাড়িতে ছাত্রলীগ-যুবলীগ নামদারী সন্ত্রাসীরা হামলা, লুটপাট, ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগ করেছে। অতীতে সন্ত্রাসীরা বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ও শহরের বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতাদের বাসাবাড়ি ও ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে হামলা, ভাঙচুর ও লুটপাটের ধ্বংসাত্মক রাজনীতি শুরু করে। এরই ধারাবাহিকতা জেলা পর্যায়ে ছড়িয়ে দিয়েছে, এর পরিণতি কারও জন্য মঙ্গলজনক হবে না উল্লেখ করে বিবৃতিতে আরও বলা হয়, সব অন্যায় অপকর্ম ও সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের জবাব দেশপ্রেমিক জনতা দেবে। বিএনপি নেতা এম এ মালিকের কণ্ঠকে স্তব্ধ করার জন্যই তাঁর বাড়িতে হামলা হয়েছে। তবে ক্ষমতাসীনদের মনে রাখা উচিত, প্রতিটি হামলা-মামলার জবাব জনগণের কাছে একদিন দিতেই হবে। বিবৃতিতে হামলার ঘটনাকে ‘ন্যক্কারজনক’অভিহিত করে হামলাকারীদের গ্রেপ্তার ও দ্রুত শাস্তির দাবি জানান।
এছাড়াও সভায় বক্তব্য রাখেন আনিছুর রহমান মোহন, লন্ডন মহানগর যুবদলের যুগ্ম সম্পাদক জামাল আহমেদ রবি, মামুন আহমেদ। গত ২০ মে শ্রমিকদলের সাধারণ সম্পাদক নুরুল আফসার লিমনের সঞ্চালনায় লন্ডনের স্থানীয় রেস্টুরেন্টে সামাজিক দূরত্ব ও লকটাউন আইন মান্য করে সংক্ষিপ্ত আকারে আয়োজিত প্রতিবাদ সভায় অন্যানের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন ফজলে রহমান পিনাক, মো: তোফাজ্জল হোসাইন, মো: মাহফুজুল ইসলাম খান, মো: আনোয়ারুল ইসলাম, নেহাল আহমেদ, সোয়েব আহমেদ, মো:বশির আহমেদ, সালেহ আহমেদ, লিটন আহমেদ, সালেক উদ্দিন, আরিফুর রহমান খান, জাহাঙ্গীর আলম, সহ প্রমুখ।
পোর্টাল বাস্তবায়নে : বিডি আইটি ফ্যাক্টরি