সব
২০২০-২১ অর্থ বছরে সিলেট এমএজি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে সম্মানী খাতে বরাদ্দ বাড়ানোর জন্য স্বাস্থ্য মন্ত্রী বরাবর আধা সরকারিপত্র (ডিও লেটার) দিয়েছেন সিলেট-১ আসনের সংসদ সদস্য ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আবদুল মোমেন।
এতে কোভিডকালীন সেবা প্রদানের জন্য হাসপাতালে কর্মরত ৫৯৯ জন নার্সের এককালীন সম্মানী ভাতার পরিমাণ বৃদ্ধির অনুরোধ জানান তিনি।
নার্সদের কল্যানে পররাষ্ট্রমন্ত্রীর এই পদক্ষেপের কারণে তাঁর প্রতি কৃতজ্ঞতা জানিয়েছে বাংলাদেশ নার্সেস এসোসিয়েশন (বিএনএ) সিলেট এমএজি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল শাখা।
এক বিবৃতিতে বিএনএ ওসমানী হাসপাতাল শাখার সভাপতি শামীমা নাসরিন ও সাধারণ সম্পাদক ইসরাইল আলী সাদেক বলেন, কোভিড সংক্রমণের শুরু থেকে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে ওসমানী হাসপাতারের নার্সিং কর্মকর্তারা রোগীদের সেবা দিয়ে যাচ্ছেন। সেবা দিতে গিয়ে কোভিড আক্রান্ত হয়ে ইতোমধ্যে দু’জন নার্স মৃত্যুবরণও করেছেন।
নেতৃবৃন্দ বলেন, কোভিডের শুরু থেকে পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আবদুল মোমেন নিয়মিত সিলেটের নার্সদের খোঁজ খবর রাখছেন। তাদের সুরক্ষার জন্য যখন যা প্রয়োজন তার ব্যবস্থা করেছেন। নার্সিং কর্মকর্তা রুহুল আমিন কোভিড আক্রান্ত হয়ে মারা যাওয়ার পর অভিভাবক হিসেবে তার পরিবারের পাশে দাঁড়িয়েছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আবদুল মোমেন ও তার সহধর্মিনী সেলিনা মোমেন।
বিএনএ নেতৃবৃন্দ বলেন, সম্মানীভাতা প্রাপ্তিতে ওসমানী হাসপাতালের নার্সরা বৈষম্যের শিকার হচ্ছেন বিষয়টি সংগঠনের পক্ষ থেকে জানানোর পর পররাষ্ট্রমন্ত্রী তড়িৎ উদ্যোগ নেন। সাথে সাথে নার্সিং কর্মকর্তাদের এককালীন সম্মানীভাতা বৃদ্ধির ডিও লেটার স্বাস্থ্যমন্ত্রীর কাছে পাঠিয়ে পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রমাণ করেছেন তিনি সত্যিকারের একজন নার্সিংবান্ধব জনপ্রতিনিধি।
পোর্টাল বাস্তবায়নে : বিডি আইটি ফ্যাক্টরি