সব
সিলেটের ভূমি খেকো মামলাবাজ বাবুল মিয়া জৈন্তাপুর উপজেলাধীন সারীঘাট ঢুপী পশ্চিম জামে মসজিদের মালিকানাধীন ভূমি চৈলাখেল মৌজার কাটাগাং এলাকায় অবস্থিত ক্রাশিং জোনের জায়গা ভুয়া ও অবৈধ লীজ গ্রহিতা দাবী করে তার সহযোগি স্থানীয় কয়েকজন ভাড়াটিয়া লাটিয়াল বাহিনী দিয়ে ভূমি জালিয়াতি ও প্রতারণার আশ্রয় নিয়ে জোর পূর্বক জায়গা জবর দখলের অপচেষ্টায় লিপ্ত রয়েছে।
জায়গা দখল করতে না পেরে মসজিদ পরিচালনা কমিটির সদস্য ও নিরীহ গ্রামবাসির উপর বিভিন্ন সময়ে একাধিক মিথ্যা ও ভিত্তিহীন মামলা দায়ের করে হয়রানি করে আসছে। তার এসব অপকর্মের বিরুদ্ধে র্যাব-৯‘র কমান্ডিং অফিসার ও সিলেট পুলিশ সুপার মোহাম্মদ ফরিদ উদ্দিন পিপিএম‘র নিকট মসজিদ পরিচালনা কমিটি ও মহল্লাহবাসির পক্ষ থেকে একটি লিখিত অভিযোগ দেয়া হয়েছে।
গত ৩১ মার্চ,২০২২ইং মসজিদ পরিচালনা কমিটির (ভারপ্রাপ্ত) সভাপতি আব্দুস শুকুর ও (ভারপ্রাপ্ত) সাধারণ সম্পাদক ফরিদ আহমদ স্বাক্ষরিত এই লিখিত অভিযোগ দেয়া হয়। এই বিষয়ে সঠিক তদন্ত ও সহায়তার জন্য র্যাব-৯‘র ইন্টেলিজেন্স উইং-এর কমান্ডার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার সামিউল ইসলাম কে অবগত করা হয়েছে।
লিখিত অভিযোগ সূত্রে জানা গেছে, ঢুপী পশ্চিম জামে মসজিদ পরিচালনা কমিটির বহিস্কৃত সাবেক সভাপতি মৃত আব্দুল হামিদ পাখি ও সদস্য মাহমুদ আলীর বিরুদ্ধে নানা অনিয়ম মসজিদের টাকা আত্মসাত,ভূমি ভাড়াটিয়ার নিকট থেকে উদ্বার করত: আদালতে রেন্ট কন্ট্রোল মামলা চলমান থাকা অবস্থায় গোপনে জনৈক বাবুল মিয়ার নিকট লীজ প্রদান সংক্রান্ত বিরোধ এবং মসজিদের নাম ব্যবহার করে টাকা আত্মসাৎ সহ নানা অনৈতিক কাজে জড়িত থাকার অভিযোগে মসজিদ পরিচালনা কমিটি থেকে গত ২৯/১১/২০২০ইং তারিখে আব্দুল হামিদ পাখি কে সভাপতির পদ থেকে অব্যহতি দেয়া হয়। এসব ঘটনায় আব্দুল হামিদ পাখি ও মাহমুদ আলীর বিরুদ্ধে গত ৮ ডিসেম্বর ২০২০ইং তারিখে উপজেলা নিবার্হী অফিসার ও জৈন্তাপুর মডেল থানায় মসজদি পরিচালনা কমিটির পক্ষ থেকে একটি লিখিত অভিযোগ দেয়া হয়েছিল। এ ছাড়া তাদের অনিয়মের বিরুদ্ধে গত ২৭/১২/২০২০ ইং তারিখে সিলেট পুলিশ সুপারের নিকট একটি লিখিত অভিযোগ দেয়া হয়। গত ২৯/১২/২০২০ ইং তারিখে জৈন্তাপুর প্রেসক্লাবে মসজিদ পরিচালনা কমিটি ও মহল্লাহবাসীর উদ্যোগে একটি সংবাদ সম্মেলন করে তাদের অনিয়মের বিরুদ্ধে যাবতীয় তথ্য প্রকাশ করা হয়। এসব অনৈতিক কাজের বিরোধীতা করে গত ৬/১১/২০২০ইং তারিখে মঈন উদ্দিন মসজিদ পরিচালনা কমিটির সেক্রেটারী পদ থেকে পদত্যাগ করে। ফলে কমিটির সহ-সভাপতি আব্দুস শুকুর কে (ভারপ্রাপ্ত) সভাপতি ও সহ-সাধারণ সম্পাদক ফরিদ আহমদ কে(ভারপ্রাপ্ত) সাধারণ সম্পাদক হিসাবে মসজিদ পরিচালনার দায়িত্ব দেয়া হয়।
এক পর্যায়ে উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এম লিয়াকত আলীর মধ্যস্থতায় এই বিষয়ে সালিশ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। বিচার চলাকালীন অবস্থায় বিগত ২০২১ সালের ২৩ মে আব্দুল হামিদ পাখি মৃত্যু বরণ করেন। পরবর্তী সময়ে গত ১৪/০৯/২০২১ইং তারিখে বিরোধ নিষ্পত্তির লক্ষে বিবেদমান দু‘টি পক্ষ-কে নিয়ে সালিশ বৈঠক আহবান করা হয়। বৈঠকে জৈন্তিয়া ১৭ পরগনা সালিশ সমন্বয় কমিটির সভাপতি আবু জাফর আব্দুল মৌলা চৌধুরী, জৈন্তাপুর উপজেলার হরিপুর বাজার মাদ্রাসার মুহতামিম মাওলানা ইউসুফ আলী সাহেব বড় হুজুর, জৈন্তাপুর উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান মো: জয়নাল আবেদীন সালিশ বৈঠকে অংশ গ্রহন করেন।
মসজিদ পরিচালনা কমিটির পক্ষে পক্ষ আব্দুস শুকুর সভাপতি (ভারপ্রাপ্ত) গং এবং আব্দুল হামিদ পাখির পক্ষে তার পুত্র ফাহাদ-বিন হামিদ মুন্না ও তার পরিবাবের সদস্যরা অংশ গ্রহন করেন। বৈঠকে ফাহাদ বিন হামিদ মুন্না তার পিতার নিকট থাকা মসজিদের যাবতীয় খাতাপত্র হিসাব কমিটির নিকট হস্থান্তর করে। যৌথ সালিশ বৈঠকে মুল লীজ গ্রহিতা আব্দুল রউফ উপস্থিত ছিলেন। বৈঠকে সাব-লীজ গ্রহিতা বাবুল মিয়া কে আহবান করা হলে বৈঠকে উপস্থিত হন নাই। বৈঠকে মসজিদের স্বার্থে বিষয়টি সামাজিক ভাবে নিষ্পত্তি করা হয়েছিল।
পরবর্তী সময়ে গত ১৫/৯/২০২১ইং তারিখে ভাড়াটিয়া ব্যবসায়ী আব্দুর রউফ মসজিদ পরিচালনা কমিটির নিকট ক্রাশিং জোনের সকল সাব-লীজ গ্রহিতাদের নিকট থেকে ভাড়া আদায় করতে একটি লিখিত অঙ্গিকার নামা প্রদান করেন। ফলে অন্যান্য সকল সাব-লীজ গ্রহিতা মসজিদের ভূমির ভাড়ার টাকা ঢুপী পশ্চিম জামে মসজিদের নামীয় প্রবালী ব্যাংক শাখায় জমা দেন। তখন বাবুল মিয়া নামক ব্যক্তি ক্রাশিং জোনের ৭৮/৫০ শতকের দুটি প্লটের বকেয়া ভাড়া বাবদ ২ লাখ টাকা পরিশোধ না করে মসজিদের ২৭ বিঘা জায়গার ভুয়া অবৈধ লীজ গ্রহিতা দাবী করে মসজিদ পরিচালনা কমিটির সদস্য ও নিরীহ গ্রামবাসিদের কে নানা ভাবে ভয়ভীতি ও মামলা-হামলার হুমকি দিতে থাকে এবং সন্ত্রাসী বাহিনী দিয়ে কয়েক বার জমি জোর পূর্বক জবর দখল করার চেষ্টা করে।
স্মারকলিপিতে আরো বলা হয়, গত ০১/৯/২০২১ইং তারিখে গ্রামের বাসিন্দা জৈন্তাপুর প্রেসক্লাবের বর্তমান সভাপতি দৈনিক সিলেটের ডাক পত্রিকার সাংবাদিক নূরুল ইসলাম ও মসজিদ পরিচালনা কমিটির সদস্য আজির উদ্দিন কে অভিযুক্ত করে বাবুল মিয়া আদালতে ১০৭ ধারায় মামলা দায়ের করে। যার নং-১৩৬/২০২১ইং, পরবর্তী সময়ে মামলাটি আদালত খারিজ করে দেন। এক পর্যায়ে বাবুল মিয়া গত ২৩/৯/২০২১ইং তারিখে আদালতে মসজিদ পরিচালনা কমিটির (ভারপ্রাপ্ত) সভাপতি আব্দুস শুকুর, গ্রামের প্রবীন মুরব্বী আবুল হাসনাত, সিরাজুল ইসলাম সহ কমিটির অন্যান্য নেতৃবৃন্দের বিরুদ্ধে আরেকটি মিথ্যা চাদাঁ দাবীর মামলা দায়ের করে। যার নং-১৩৯/২০২১ইং। এই মামলার এজহারে বহিস্কৃত ও অব্যহতি প্রাপ্ত সভাপতি মৃত আব্দুল হামিদ পাখি কর্তৃক ৩১/১২/২০২০ইং তারিখে ক্রাশার জোনের ২৭ বিঘা জমির ভুয়া একটি অবৈধ চুক্তিপত্র উপস্থাপন করে।
বিষয়টি মসজিদ কমিটি অবগত হওয়ার পর তাৎক্ষনিক ভাবে আদালতে তার বিরুদ্ধে একটি প্রতারণা মুলক মামলা দায়ের করেন। ডিবি পুলিশ দিয়ে এই মামলা তদন্ত করে চাদা দাবীর বিষয়টি প্রমাণ করতে পারে নাই। মসজিদের মালিকানাধীন জায়গার সাব-লীজ গ্রহিতা বাবুল মিয়ার নিকট বকেয়া ভাড়া পরিশোধ করতে কয়েক দফা অনুরোধ করা হয়। তিনি ভাড়া পরিশোধ না করে মসজিদ পরিচালনা কমিটির বিরুদ্ধে চাদাঁ দাবীর মামলা দায়ের করতে থাকে। গত ১৯/১২/২০২১ইং তারিখে সিলেট কোতোয়ালী মডেল থানায় পুলিশ সুপারের কার্যালয়ে সামনে কাল্পনিক ঘটনা সাজিয়ে চাদাঁ দাবীর মিথ্যা অভিযোগ দায়ের করে এবং গত ২৯/১২/২০২১ইং তারিখে একই অভিযোগে আদালতে মিথ্যা অভিযোগ দায়ের করে। যার নং-১১৮৮/২০২১ইং।
পরবর্তী সময়ে গত ২২/৩/২০২২ইং তারিখে সিলেট সোবাহানীঘাট এলাকায় আরেকটি কাল্পনিক ঘটনা সাজিয়ে আবারও চাদাঁ দাবীর মিথ্যা অভিযোগে আদালতে একটি মামলা দায়ের করে। যার নং সিআর ৩৭০/২০২২ইং। যাহা কোতোয়ালী মডেল থানায় গত ২৪/৩/২০২২ইং তারিখে মসজিদ পরিচালনা কমিটির নেতৃবৃন্দ সহ গ্রামের গন্যমান্য ব্যক্তিগনের নামে মামলা রেকর্ডভূক্ত করা হয়েছে।
কোতোয়ালী মডেল থানার মামলা নং-৬৬। গত ২৪/০৩/২০২২ইং তারিখে বাবুল মিয়া তার স্থানীয় ভাড়াটিয়া কয়েকজন লাটিয়াল বাহিনী এবং বহিরাগত ১০/১৫জন সন্ত্রাসী নিয়ে মসজিদের বকেয়া দুটি প্লটের চলমান ৪ লাখ টাকা ভাড়া পরিশোধ না করে অবৈধ ভাবে অনুপ্রবেশ করে পুলিশের ভয় দেখিয়ে জোর পূর্বক মেশিনের মামলা ছিনিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করে। তখন মসজিদ পরিচালনা কমিটির নেতৃবৃন্দ ও মহল্লাহ বাসি ঘটনাস্থলে উপস্থিত হলে তার ভাড়াটিয়া লাটিয়াল বাহিনী নিরীহ মহল্লাহর লোকজনের উপর হামলা করার চেষ্টা করে এবং অকথ্য ভাষায় গালি গালাজ করতে থাকে।
এসময় তার লাটিয়াল বাহিনী মসজিদ কমিটি ও গ্রামবাসির উপর হামলায় চেষ্টা চালায়। খবর পেয়ে জৈন্তাপুর মডেল থানা পুলিশের এসআই কাজী শাহেদুল হক একদল পুলিশ ফোর্স নিয়ে ঘটনাস্থলে ছুটে যান। এর মধ্যে কোতোয়ালী মডেল থানার এস আই আমিনুল ইসলাম তিনিও কয়েকজন পুলিশ নিয়ে ঘটনাস্থলে উপস্থিত হন। তথন তার বহিরাগত ও স্থানী ভাড়াটিয়া লাটিয়াল বাহিনী পালিয়ে যান ।
খবর পেয়ে নিজপাট ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান মো: ইন্তাজ আলী,স্থানীয় ইউপি সদস্য আখলাকুল আম্বিয়া ও জৈন্তাপুর প্রেসক্লাব সভাপতি সাংবাদিক নূরুল ইসলাম ঘটনাস্থলে গিয়ে সালিশ বিচারে ঘটনায় বিষয়ে মধ্যস্থতার চেষ্টা করেন। পুলিশের উপস্থিততি এ সময় বাবুল মিয়া মসজিদ কমিটির সদস্য সহ নিরীহ মহল্লাহ বাসি কে প্রাণে মারা হুমকি দিয়ে পরিতাক্ত মেশিনের মালামাল জোর পূর্বক ছিনিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করে ব্যর্থ হয় চলে যান।
এই ঘটনার নাটক সাজিয়ে আহত হওয়ার অভিনয় করে মিথ্যা অপপ্রচার করে আদালতে ভুয়া তথ্য দিয়ে গত ৩০/০৩/২০২২ইং তারিখে বাবুল মিয়া মসজিদ পরিচালনা কমিটি ও মহল্লাহর নিরীহ লোকজন এবং সমাজের গন্যমান্য ব্যক্তিগণ কে অভিযুক্ত করে আদালতে অভিযোগ দায়ের করে। যার নং জৈন্তাপুর সি আর মামলা-৬৫/২০২২ইং। জৈন্তাপুর মডেল থানায় রেকর্ডভূক্ত করা হয়েছে। যার নং-০১/২০২২ইং। এছাড়াও বিভিন্ন সময়ে মোবাইল ফোনে এবং স্থানীয় কয়েকজন প্রতারক লাটিয়ালী বাহিনী দিয়ে ভয়ভীতি দিয়ে আসছে।
এসব ঘটনায় জৈন্তাপুর মডেল থানায় তার বিরুদ্ধে একটি জিডি রেকর্ড করা হয়েছে। যার নং-১১৫১,তারিখ: ২৮/৩/২০২২ইং। অতীতে মসজিদের টাকা আত্মসাতের ঘটনায় জড়িত অভিযুক্ত মাহমুদ আলীর ভাই আব্দুস ছাত্তার পিতা হাজী হামজা আলী-কে মসজিদের ভুয়া আহবায়ক সাজিয়ে বাবুল মিয়া নানা ষড়যন্ত্র কাজে লিপ্ত রয়েছে। ঢুপী পশ্চিম জামে মসজিদের মালিকানাধীন জায়াগ রক্ষা ও ক্রাশিং জোনে বাবুল মিয়ার দখলে থাকা দুটি প্লট উদ্বার করত: বকেয়া ভাড়া বাবদ চলমান ৪ লাখ টাকা আদায় ও ২৭ বিঘা জমির অবৈধ লীজ গ্রহিতা দাবী করে জোর পূর্বক দখল করার অপচেষ্টা এবং মসজিদ পরিচালনা কমিটির সদস্যগণ ও নিরীহ গ্রামবাসির উপর বিভিন্ন সময়ে একাধিক মিথ্যা ও ভিত্তিহীন মামলা প্রত্যাহার ও হয়রানি বন্ধ করত: প্রশাসনের সহায়তা কামনা করা হয়েছে।
উল্লেখ্য: ঢুপী পশ্চিম জামে মসজিদের নিজস্ব মালিকানাধীন ভূমি ১নং নিজপাট ইউনিয়নের চৈলাখেল মৌজা‘র জে এল নং ৩৬,দাগ নং-৭ খতিয়ান-১৫১‘র অর্ন্তগত ভূমি গোলাপগঞ্জ উপজেলার রস্তমপুর গ্রামের মো: মাসুক মিয়ার পুত্র মো: আব্দুর রউফ গং-এর নিকট বিগত ২০০৭ সালে ৯ (একর) বা ২৭ বিঘা তফশীল বর্ণিত ভূমি ২০ বৎসরের জন্য দীর্ঘ মেয়াদে ভাড়া প্রদান করা হয়। বিগত ২০১৫ সালের ১ লা জুন বাবুল মিয়া আব্দুর রউফ‘র নিকট থেকে প্রথমে ৭৮ শতক ও পরবর্তী সময়ে আরও ৫০ শতকের দুটি প্লট সাব-লীজ গ্রহিতা হিসাবে বাৎসরিক ১লাখ টাকা হারে ২০২৭ সাল পর্যন্ত ভাড়া নেন। মুল ভাড়াটিয়া আব্দুল রউফের সাথে মসজিদ পরিচালনা কমিটির সম্পাদিত চুক্তিপত্রের বিভিন্ন শর্ত লঙ্গন করায় ভাড়াটিয়া উচ্ছেদ সংক্রান্ত বিষয়ে মসজিদ পরিচালনা কমিটির সাথে আদালতে মামলা চলমান রয়েছে। এই সুযোগ কাজে লাগিয়ে গ্রামের ৩/৪জন ভাড়াটিয়া লাটিয়াল বাহিনীর সহযোগিতায় প্রতারণার আশ্রয় নিয়ে মামলাবাজ বাবুল মিয়া ২৭ বিঘা জমি জোর পূর্বক জবর দখলের চেষ্টায় মরিয়া উঠেছে।
পোর্টাল বাস্তবায়নে : বিডি আইটি ফ্যাক্টরি