সব
ভাদ্র মাসের ১৩ তারিখ নাকি শীতের জন্ম হয়, আর বাংলাদেশে সাধারণত নভেম্বরের মাঝমাঝি থেকেই শীত পড়তে শুরু করে আর জানুয়ারির শেষ সপ্তাহে গিয়ে কমে যায়। এ বছর নভেম্বরের শুরুতেই শীতের আগমনী বার্তা শুরু হয়েছে।
সে যেমন তেমন শীত নয় শরীরে কাঁপন ধরানোর মত শীত। এবছর সবাই একটু বেশী সতর্ক যাতে এই শীতে করোনা ভাইরাস থেকে নিরাপদে থাকা যায়।
২০ কার্তিক শুক্রবার বিকাল ৫টার পর থেকেই লোকমূখে সুর শুনা যায। আজ কেমন যেন ঠান্ডা লাগছে। সন্ধ্যার পর শুরু হয়ে যায় শীত নিয়ে হট্টগোল আর মানুষের মাঝে শীতের সরব আলোচনা। রাত ১০ টার পর বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষের মুখে একই আলোচনা শীত শীত।
কিন্তু কেন? এই বছর শুরুতেই এত শীতের প্রকোপের কারণ কি? একজন অন্যজনকে প্রশ্ন করছেন আলোচনা করছেন, সবার মাতামাতিতে করোনাভাইরাসের কথাও স্থান পেয়েছে। রাতে গ্রামের ভিতর রাস্তা দিয়ে অলিগলিতে যেখানেই লোকসমাগম সেখানেই একই আলোচনা এত ঠান্ডা।
কাউকে কাউকে একটা চাদর গায়ে চলতে দেখা গেছে। শীতের প্রকোপ ও করোনা ভাইরাসের কারণে সচেতন মহল থেকে শুরু করে বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষের মুখে ভয়ের আলোচনা। রাত শেষের দিকে কুয়াশা পড়ার টিপটপ শব্দ শোনা যায়। সকাল ৮টা পর্যন্ত ছিল কুয়াশা। অনেক মা-বাবা কুয়াশার কারণে শিশুদের মক্তবে যেতে দেননি । অন্যান্য বছরের মত মানুষের মধ্যে শীতের ভয়ে করোনা ভাইরাসের কারণে বর্তমান বছরে তা বহুগুণ। তাই সবাই একটু বাড়তি সর্তকতা অবলম্বন করছেন। সরকারী স্বাস্থ্যবিধি মেনে মুখে মাস্ক পরে বের হন।
পোর্টাল বাস্তবায়নে : বিডি আইটি ফ্যাক্টরি