সব
বিশ্বজুড়ে করোনা সংক্রমণের কারণে চিকিৎসার জন্য আপাতত বিদেশ যাচ্ছেন না বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। পরিবারের লোকজন ও দলের নেতারা বলছেন, চিকিৎসার জন্য বিদেশ যেতে খালেদা জিয়াকে সরকারের অনুমতি নিতে হবে। করোনা পরিস্থিতি স্বাভাবিক হলে এ বিষয়ে উদ্যোগ নেয়া হবে।
জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট মামলায় ২০১৮ সালের ৮ ফেব্রুয়ারি কারাগারে যাবার পর থেকেই খালেদা জিয়ার উন্নত চিকিৎসার দাবি জানিয়ে আসছিল পরিবার ও তার দল। মুক্তি পেলে তার বিদেশে চিকিৎসা করানোর কথাও জানিয়েছিল পরিবার। করোনার সময়ে শর্তসাপেক্ষে ৬ মাসের জন্য সাজা স্থগিত করে ২৫ মার্চ খালেদা জিয়াকে মুক্তি দেয়া হয়। এরপর থেকে গুলশানের ভাড়া বাসায় অবস্থান করছেন তিনি।
পরিবারের সদস্যরা বলছেন, খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থার তেমন উন্নতি হয়নি। বাসায় থেকেই চিকিৎসা নিচ্ছেন তিনি। করোনার কারণে এখনই চিকিৎসার জন্য বিদেশে নেয়ার কোন উদ্যোগ নেয়া হয়নি।
করোনা সংকটের মধ্যে গণমাধ্যমে খালেদা জিয়ার লন্ডনে চিকিৎসা নিয়ে খবর ভিত্তিহীন বলে দাবি করেছেন বিএনপি মহাসচিব। পরিস্থিতি স্বাভাবিক হলে এ নিয়ে উদ্যোগ নেয়া হতে পারে বলে, জানান তিনি।
খালেদা জিয়ার আইনজীবীরা বলছেন, চিকিৎসার জন্য বিদেশ যাত্রায় বিএনপি চেয়ারপারসনকে সরকারের অনুমিতি নিতে হবে। এটি আদালতের কোনও বিষয় নয়।
সবশেষ ২০১৭ সালে চিকিৎসার জন্য লন্ডন গিয়েছিলেন বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া।
পোর্টাল বাস্তবায়নে : বিডি আইটি ফ্যাক্টরি